
আজ ঐতিহাসিক ২৪ জানুয়ারি “লালদিঘী গণহত্যা দিবস”। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০ বার হত্যাচেষ্টার মধ্যে ভয়াল ২১ আগস্টের মতোই আরেকটি কালো দিন।
নগরীর লালদিঘী ময়দানে অনুষ্ঠিত জনসভায় স্বৈরশাসক জেনারেল এরশাদের নির্দেশে ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশে বর্বরোচিত হামলা চালিয়েছিল পুলিশ।সেদিন প্রধানমন্ত্রীর জীবন বাচাঁতে ঘাতকের বুলেটে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছিলেন ২৪ জন ছাত্র ও যুবক।
মূলত এই আত্মত্যাগই স্বৈরাচার সরকার পতন আন্দোলনের গতি বেগবান করে।১৯৮৮ সালের এই দিনে চট্টগ্রামের লালদিঘী ময়দানে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় নির্বিচারে চালানো গুলির সামনে মানবঢাল তৈরি করেছিলেন ছাত্রলীগ-যুবলীগের শতশত নেতাকর্মী।
সেদিন ২৪ জনের তাজা প্রাণের বিনিময়ে অক্ষত থাকেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।সেদিন শহীদ তালিকায় যুক্ত হয় মোঃ হাসান মুরাদ, মহিউদ্দিন শামীম, স্বপন কুমার বিশ্বাস, এথেলবার্ট গোমেজ কিশোর, স্বপন চৌধুরী, অজিত সরকার, রমেশ বৈদ্য, বদরুল আলম, ডি কে চৌধুরী, সাজ্জাদ হোসেন, আব্দুল মান্নান, সবুজ হোসেন, কামাল হোসেন, বি কে দাশ, পঙ্কজ বৈদ্য, বাহার উদ্দিন, চান্দু মিয়া, সমর দত্ত, হাশেম মিয়া, মোঃ কাশেম, পলাশ দত্ত, আবদুল কুদ্দুস, গোবিন্দ দাশ ও শাহাদাতের নাম এবং আহত হয় শত শত নেতা-কর্মী।